চোখ কুঁচকে গেছে পলাশের, “ওই মাগির ঘরের মাগি?”
“তা তো যাবেই।” অমায়িক হাসি হাসলো নির্ঝর, “বললাম না, আজ রাতে গোলাগুলি হবে।”
‘অনেক সময়। কয়েক দিন পার হয়ে গেছে। তাও আমরা কেউ আত্মহত্যা করি নি এখনও। কেন, ডক্টর?’
কড়া চোখে তানিজিলের দিকে তাকায় শান্ত।
‘শ্বশুর মানুষ। উনাকে গুলি করলে আজীবন হেট করবে আমাকে লিতিসা। ’
‘চিল, ম্যান! উনার ক্ষতি করার ইচ্ছে নাই আমার।’ ওকে আশ্বস্ত করে তানজিল।
চোখ সরু করে তাকায় শান্ত, ’দুই দুটো পিস্তল নিয়ে যাচ্ছিস কেন তাহলে?’
আমার ব্যাগটা কাঁধে নেওয়া মানুষটা একজন ষাঁড়।
তবে গলিতে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষগুলোর প্রত্যেকে দেড়জন ষাঁড়। কিন্তু তৃতীয়জন, এঁদের দলনেতা লোকটি বেশ প্যাকাটি গড়নের। প্যাকাটিটা সামনে আসল।
বাবা-ই শিখিয়েছিলেন। বলেছিলেন, “অস্ত্র আমি ঘৃণা করি। তবে ব্যবসায়ীর ছেলে হিসেবে তোকে এই বাজে জিনিসটা শিখিয়ে রাখাই ভালো। নানা দিকে শত্রু। এদেশে খেটেখুটে কিছু করবি, তাতে শান্তি নেই। অন্যরা চেষ্টা করবে মুফতে তা নিয়ে যেতে!”