Category সাইকোলজিক্যাল

সামাজিক হিপনোটিজম

অবাক হতে ওর চোখে চোখ রাখলো শুভ্র, “তোমাকে না বললাম, বাসার সবাই গ্রামে গেছে?” দুই হাত বুকের কাছে বাঁধলো তিথি। এবার সত্যিই রাগ হচ্ছে ওর। “খালি বাসায় আমাকে আনলে কেনো?” মুচকি হাসলো শুভ্র, “তোমার পর্ন ভিডিও বের করার জন্য। আমি এটাই করি। একা একটা মেয়েকে নিজের বাসায় এনে তার সাথে অনৈতিক কাজ কর্ম করি। আমার ক্ষুদে রোবটেরা তা ভিডিও করে। তারপর সেই সব ভিডিও চড়া দামে বাজারে বিক্রি হয়। আমার উদ্দেশ্য তোমার কাছে স্পষ্ট হয়েছে?”

ইরোনিয়াস

আড়াল থেকে একজন মানুষের দিকে তার অনুমতি ছাড়া তাকিয়ে থাকার চেয়ে অসভ্য কাজ আর নেই। আর যদি সেটা কোন মেয়ের দিকে তাকানো হয় – মানসিক রোগী হোক আর যাই হোক – সেটি আরও বিতৃষ্ণার। তার ওপর সে তাকাচ্ছে একজন মেয়ে-শিশুর দিকে। এগারো বছর বয়স যার। এর থেকে খারাপ আর কিছু হতে পারে না।

আনফিক্সেবল

কড়া চোখে তানিজিলের দিকে তাকায় শান্ত। ‘শ্বশুর মানুষ। উনাকে গুলি করলে আজীবন হেট করবে আমাকে লিতিসা। ’ ‘চিল, ম্যান! উনার ক্ষতি করার ইচ্ছে নাই আমার।’ ওকে আশ্বস্ত করে তানজিল। চোখ সরু করে তাকায় শান্ত, ’দুই দুটো পিস্তল নিয়ে যাচ্ছিস কেন তাহলে?’

ইলিউশন সাইকিয়াট্রিস্ট 

আমার ব্যাগটা কাঁধে নেওয়া মানুষটা একজন ষাঁড়। তবে গলিতে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষগুলোর প্রত্যেকে দেড়জন ষাঁড়। কিন্তু তৃতীয়জন, এঁদের দলনেতা লোকটি বেশ প্যাকাটি গড়নের। প্যাকাটিটা সামনে আসল।

মনস্তত্ত্ব

বাবা-ই শিখিয়েছিলেন। বলেছিলেন, “অস্ত্র আমি ঘৃণা করি। তবে ব্যবসায়ীর ছেলে হিসেবে তোকে এই বাজে জিনিসটা শিখিয়ে রাখাই ভালো। নানা দিকে শত্রু। এদেশে খেটেখুটে কিছু করবি, তাতে শান্তি নেই। অন্যরা চেষ্টা করবে মুফতে তা নিয়ে যেতে!”