Skip to content
KP Imon
KP Imon

Words Crafted

  • গুহামুখ
  • সূচিপত্র
  • গল্প
    • রম্য
    • জীবনধর্মী থৃলার
    • সাইকোলজিক্যাল
    • রোমান্টিক
    • ক্রাইম
    • সাসপেন্স
    • জীবনধর্মী
  • নন-ফিকশন
    • থট প্রসেস
    • উচ্চশিক্ষা
    • আমেরিকা-নামা
    • জীবনোন্নয়ন
    • তাত্ত্বিক আলোচনা
    • ডায়েরি
  • প্রকাশিত বইসমূহ
    • প্রকাশিত বইসমূহ
    • যেসব গল্প সংকলনে আছে আমার গল্প
KP Imon
KP Imon

Words Crafted

রিভিউ – ভুল সংশোধন

Posted on October 11, 2023

হযরত মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী রহ. রচিত বই “ভুল সংশোধন” যখন প্রথম পড়েছিলাম তখন আমি নেহায়েতই শিশু। বাসায় পেয়েছিলাম, অনেকটা পড়ে ফেলেছিলাম। সমস্যা হচ্ছে, ঐ বই থেকেই আমি প্রথমবারের মতো মওদুদীর রচনা সম্পর্কে জানি। সেই রচনাও অবশ্য এখানে ওখানে কাট-পেস্ট করে এনে তাকে ভুল প্রমাণের চেষ্টার রচনা। দুঃখজনকভাবে সত্য হচ্ছে মওদুদীর কথার যুক্তি এবং অবস্থানকে আমার কাছে অধিক সঠিক মনে হয়েছিল।

হযরত মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী রহ. যেসব কথা বলছিলেন তাতে করে তাকে একজন নমঃ নমঃ করতে থাকা ব্যক্তিপূজারির বেশি মনে হয়নি। এই লেখক সাহাবা বলতে অজ্ঞান এবং তাদের কোন ভুল থাকতে পারে এমনটিতে অবিশ্বাসী – তার চোখে হযরত মুহাম্মদ যতখানি ত্রুটিমুক্ত, সাহাবাদের প্রত্যেকেই ততখানি ত্রুটিমুক্ত। অথচ সাহাবাদের রক্তপাতে সাহাবাদের মৃত্যুর ঘটনা নবিজীর ওফাতের পর কম ঘটেনি। এসব প্রসঙ্গে হযরত মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী রহ.র বক্তব্য কী আমার খুব জানতে ইচ্ছে করলো। তিনি কি উসমান (রাঃ) এর খুনিদের প্রসঙ্গে একই কথা বলবেন? আলী (রাঃ) এর প্রাণ গেল যে, তা কি সাহাবাদের আগ্রাসনেই নয়? হাসান-হোসেনের যে খুনোখুনি তাতে কতজন রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু জড়িত? সাহাবাদের মধ্যে কোন দোষত্রুটি না থাকলে, আল্লাহ তাদের ওপর রাজি হয়ে থাকলে তারা কীভাবে আরেকজন মানুষকে মেরে ফেলে যাদের ওপরও আল্লাহ রাজি?

হযরত মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী রহ. বইভর্তি করে এত গদগদভাবে সাহাবাদের একেকজনকে আল্লাহ বানিয়ে ফেলেছেন, যেন ইনি ওসব সাহাবাদের পায়খানা অনায়াসে পায়েস মনে করে খেয়ে ফেলতে প্রস্তুত। তার কথাবার্তার হাল আমি এখানে কিছুটা আলোচনা করতে চাই।

তার রচনার ৩৮ পৃষ্ঠায় দেখা যায় তার মহাযুক্তিগুলোর একটা হচ্ছে, রাসূলের সান্নিধ্য পেয়েছেন যিনি তিনি আর কোনদিনও লোভ কিংবা ভয়ের বশবর্তী হয়ে কাজ করবেন না। অথচ আব্দুল্লাহ ইবনে সাবা তো তার সান্নিধ্যে ছিলেন। তারপর তাকে আলী (রা) পুড়িয়ে মারেন, কারণ তার মতবাদ আলীর পছন্দ ছিল না। এ বেচারারও দোষ ছিলো ওটাই, তিনি আবু বকর ও ওমরের সমালোচনা করতেন। উসমান (রাঃ) তো বিশ্বব্যাপী সমালোচিত তার নেপোটিজমের জন্য, যা একসময় তাকে খুন করে ক্ষমতা থেকে নামানোয় লোকজনকে উদ্বুদ্ধ করেছিল। তিনি কি রাসূলের সান্নিধ্য পাননি? তবুও তো করাপ্ট হলেন। ইসলামের অনেক সাহাবা-ই করাপ্টেড হন নানা সময়ে। রাসূলের সান্নিধ্য যে পাবে সে আর করাপ্টেড হবে না এমন ভিত্তিটা খুবই ছেলেমানুষী এবং হাস্যকর। অথচ এই ভিত্তির ওপরই হযরত মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী রহ. বই লিখে বসে আছেন। এর ভিত্তি হিসেবে তিনি কুরআনকে টান মেরে কুরআনকে বৃথাই হাস্যকর করেছেন। ২৫ পৃষ্ঠায় তিনি কুরআনের আয়াত নিয়ে এসে বলেছেন ওই আয়াতে যেহেতু নবীদের সাথে যারা ঈমান এনেছে তাদের সবার অন্তরে কেবল আলোই আছে এবং অন্ধকার নাই বলে ঘোষণা করা হয়েছে কাজেই এমন কিছু বিশ্বাস করা যাবে না। অথচ ইতিহাস এবং ইসলামী স্কলারদের বয়ানেও দেখা যায় বহু সাহাবাদের অন্তরেই ব্যাপক পরিমাণ অন্ধকার ছিল। হযরত মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী রহ. এই বই লিখে কি তবে কুরআনকে মিথ্যা প্রমাণিত করলেন?

মুয়াবিয়া যে এজিদকে নিজের উত্তরসূরী ও খলিফা বানিয়েছেন – এই কাজ তো অত্যন্ত নিকৃষ্ট। মওদুদী দারুণভাবে এই কাজের সমালোচনা করেন। এই সমালোচনা লেখক হযরত মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী রহ.র সহ্য হলো না। তিনি এর ডিফেন্ড করলেন কীভাবে, বলছি। ৩৭ পৃষ্ঠায় তিনি বলেন, মুয়াবিয়া বলেছিলেন, “যদি আমার ছেলেকে যোগ্যতম পাত্র পেয়ে মনোয়ন দেই তবে তোমরা আমার কাজকে সফল করো। আর যদি পুত্রস্নেহের বশবর্তী হয়ে মনোনয়ন দেই তবে বাতিল করে দাও।” আজকের বাংলাদেশের দিকে তাকান। যদি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমন একটা বয়ান দিয়ে জয়কে আওয়ামীলীগের নেতা বানিয়ে দেন, তাহলে কোন শালারপুতের ঘাড়ে দুটো মাথা আছে যে চ্যালেঞ্জ করে বলবে, “আপনার ছেলের থেকেও যোগ্য লোক আওয়ামীলীগে আছে, মনোনয়ন ছেলেকে দিয়েন না!”? বরং সবাই থরহরিকম্প হয়ে তার কথায় একমত হবে। ৫০০ বছর পর ইতিহাসে কেউ লিখবে, “আর কোন যোগ্য লোক না থাকায় জয়কে সভাপতি করা হয় এবং তখনকার সব বাঘা বাঘা নেতা বাইয়াত গ্রহণ করেন।” কত বড় বেকুব, মানে, সাকিব আল হাসানের ভাষ্যে, সহজ-সরল হলে একজন লোক এমন একটা ভিত্তি দেখিয়ে এই কাজকে জাস্টিফাই করে!

৩৯ পৃষ্ঠায় ভুল ও সঠিকের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে লেখক হযরত মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী রহ. একটি বালের আলাপ করলেন। যে কারণে আমি বার বার বলি দুর্জন বিদ্বান হলেও গ্রহণযোগ্য। কারণ মূর্খ তো ভুল ও শুদ্ধের সংজ্ঞাই জানে না। সে শুদ্ধ কাজকেও ভুল মনে করে এবং ভুল কাজকেও মনে করে শুদ্ধ। এই পর্যায়ে এসে আমি নিশ্চিত হলাম হযরত মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী রহ. একজন মূর্খ বটে। উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ মূর্খের টাইটলটাও তিনি নিয়ে যাবেন সন্দেহ নেই। দেখুন তার রচনা – যে কোন প্রসঙ্গে শ্রোতার মনে কোন সন্দেহ হলে যদি বক্তাকে সরাসরি প্রশ্ন করে তবে সেটার উত্তর বক্তা যা দেবে তাই হচ্ছে সত্য খাঁটি উত্তর। আর কোন উত্তর যদি বক্তা সরাসরি না দেন তাহলে তা যদি সুধারণা প্রসূত (হোছনে জন) হয় তবে তা বৈজ্ঞানিক বিবেচনায় অন্যায় হবে না, শরীয়তের দৃষ্টিতেও পাপ হবে না। আর সেই ধারণা বদ-ধারণা থেকে হলে বৈজ্ঞানিক বিবেচনায় তা ভুল হবে। উদাহরণ হিসেবে লিখেছেন, আমি কোট করছি, “যেমন, ‘আমি তাহাকে মারিয়াছি। আমি একটি প্রস্তাব পেশ করিয়াছি এবং আমি একটি প্রস্তাব গ্রহণ করিয়াছি।’ এই বাক্য তিনটির প্রত্যেকটির ওপরই প্রশ্ন হইতে পারে। কেন মারিয়াছেন, কি উদ্দেশ্যে প্রস্তাব করিয়াছেন? কি উদ্দেশ্যে প্রস্তাব গ্রহণ করিয়াছেন? স্বয়ং বক্তা যদি ইহার উত্তর বলিয়া দেন যে, আমি তাহাকে আদব শিক্ষা দেয়ার জন্য মারিয়াছি, ইসলামের খেদমতের জন্য এই প্রস্তাব করিয়াছি, এবং ইসলামের খেদমতের জন্যই এই প্রস্তাবটি গ্রহণ করিয়াছি, তবে সে উত্তরটিই হইবে অকাট্য নির্ভুল উত্তর।”

কত বড় বেকুব চিন্তা করুন। মানুষ যেন মিথ্যা কথা বলতে অক্ষম! তাহলে যে কেউ যে কোন আকাম করে যখনই বলে আমি ওটা ভালো কাজের উদ্দেশ্যেই করেছি, তখন সব হালাল। মানুষের বক্তব্যের প্রতি ইনার বিশ্বাস দেখে বোঝা যায় তার বুদ্ধিবৃত্তিক অবস্থা কত করুণ। অথচ এই বইকে নাকি মওদুদীর আলাপের দাঁতভাঙ্গা জবাব হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তামিম ইকবালের ফ্যান একারণেই এদেশে বেশি।

এদিকে তিনি ৪২ পৃষ্ঠায় হানিফার পাছার কাপড় ধরে টান দিলেন। ইমাম আবু হানিফা বলেছেন, “যাহারা আহলে ছুন্নত ওয়াল জামায়াতের অন্তর্ভুক্ত থাকিতে চাহিবে তাহাদের অন্তরের অকাট্য বিশ্বাস সহকারে স্বীকার করিতে হইবে যে, আমরা হযরত রছূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াছাল্লাম এবং একজন ছাহাবীরও গুণচর্চা ব্যতিরেকে দোষচর্চা করিব না।” (শরহে ফেকহে আকবর)

অর্থাৎ সাহাবাদের বাইনচোতগিরি নিয়ে কথা বলামাত্র মানুষ রাফেজী নয় খারেজী হয়ে যাবে।

৪৮ পৃষ্ঠায় নিজের অসৎ মানসিকতা একেবারে উদোম করে দিলেন এই লিখে যে কারও বাবা যদি অকাজ করে, তাহলে কি সেই অকাজ প্রকাশ করা তার জন্য ন্যায়সঙ্গত হবে? কাজেই মওদুদী যে সাহাবাদের দোষ সামনে আনলেন এটা করে নিজেকে “খুব গবেষক ও মোহাক্কেক সাজিয়া” তিনি ভুল করলেন। মানে এই হযরত মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী রহ. নিজে এতই অসৎ যে তার গবেষণায় কোন সাহাবার বানচোতগিরি এলে তা লুকিয়ে ফেলবেন। পায়েসখোর তো তাকে এমনি এমনি বলছি না। এমন অনেক অসৎ আওয়ামী গবেষক আমরা চিনি। বঙ্গবন্ধুর কোন ভুল কাজ সামনে এলেই তারা লুকিয়ে ফেলেন, এবং তা করেন এই যুক্তিতে। আপনাদের বিবেচনায় কী বলে, তা সঠিক কাজ হলো?

পৃষ্ঠা ৫০-এ বলেছেন ভুল নাকি শুধু ধরতে পারে যে বড় সে, ছোটর। যার জ্ঞান কিংবা অন্য কিছুতে কারো থেকে ছোট সে নাকি তার থেকে ওপরের কারো ভুল ধরতে পারবে না। এটা যে কত বড় আহাম্মকি একটা কথা, তা তো আর খুলে বলার দরকার নেই।

৫৮য় মোয়াবিয়ার চারিত্রিক দুর্বলতাকে ডিফেন্ড করতে গিয়ে আরও প্রকাশ করে ফেললেন। জেয়াদ ইবনে সুমাইয়া নামে এক ভদ্রলোক মোয়াবিয়ার সৎভাই। কারণ তার বাবা আবু সুফিয়ান বেচারার মাকে গিয়ে মাঝে মাঝে লাগাইতেন। তো জেয়াদ জন্মাইছে। জেয়াদের এখানে দোষ কী? মোয়াবিয়া বেশ আধুনিক মানুষ ছিলেন, তিনি জেয়াদকে ভাই বানিয়ে নেন। তখন কিছু চুদিরভাই (ওলামা) এসে তাকে বুঝিয়ে বলেন যে জেয়াদকে ভাই বানানো তার জন্য জায়েজ না, তখন তিনি আবার তাকে আন-ভাই করেন। মওদুদী এখানে এসে মোয়াবিয়াকে অ্যাটাক দেন যে তিনি তো জানতেন যে সৎভাই কখনো ভাই হতে পারে না (ইসলামে তা-ই বলে। ইসলামের মতে সৎভাই, সৎবোন, এমনকি কাজিনরাও ভাই-বোন না। এজন্য কাজিন চোদা লোকজনকে অনেক দেশ ভিসা দেয় না, কারণ গোটা বিশ্বে কাজিনের সাথে সেক্স করা আর আপন বোনের সাথে সেক্স করায় কোন পার্থক্য করা হয় না। তবে ইসলামের রীতিনীতিই ভিন্ন। ইসলাম একটি আধুনিক ধর্ম এবং আত্মীয়ের সাথে সেক্স ইসলাম বৈধ করেছে।) মোয়াবিয়া বেচারা নিশ্চয় জানতেন এবং জেনেও তিনি অনেক ইসলামী আইনের প্রতি মধ্যাঙ্গুলি দেখিয়েছেন। মওদুদী সে কথাই বলেছেন। এবং ইসলামিক কথা অনুসারে তা তো ভুল বলেন নাই। লেখকের কথা হলো যে ভুল থেকে সরেছে তা নিয়ে আলাপ কেন? তবে নিয়ম জেনেও যে না চোদার একটা টেনডেনসি, তা তো সত্য। তাহলে মওদুদী ভুল কী বললো? হযরত মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী রহ.র ডিফেন্স এখানেও মাঠে মারা গেল।

৬০ পৃষ্ঠায় বোঝা গেল হযরত মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী রহ. একজন শিয়াবিদ্বেষী লোক। তার মুসলমান এবং মুসলমানিত্ব কেবল দুই ইঞ্চির মধ্যে যতটুকু স্পেকট্রাম (তার নিজের স্পেকট্রাম) তার ভেতর। এর বাইরে যারা আছে সব মিথ্যাবাদি এবং শয়তান আরকি। ৬৫ পৃষ্ঠায় মওদুদীর বই ‘ইস্তিয়াব’ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বললেন মওদুদীর যে প্রধান মুরুব্বি তিনি তো কাট্টা শিয়া রাফেজী দলভুক্ত। মানে এই হযরত মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী রহ. বেওকুফটির দলই একমাত্র সঠিক দল, তাদের বোঝা ইসলামই একমাত্র সঠিক ইসলাম এবং তাদের বাইরে যারা চলে সবাই রাফেজী ও খারেজী।

বহুদিন পর এই পর্যায়ের বেওকুফি যুক্তি ও বিদ্বেষ পড়লাম। এই বই পড়ে আমার ধারণা হলো মওদুদী একজন স্মার্ট ও শিক্ষিত আলেম। সার্টিফিকেট থাকুক চাই না থাকুক। তিনি একদঙ্গল মূর্খ, অশিক্ষিত এবং খ্যাত আলেম-উলামার চোখে তাই শত্রু বিবেচিত হন। ঠিক যেমন সাকিব আল হাসানকে গালি দেয়ার লোক বেশি এবং এতকিছুর পরও তামিমই সঠিক ভাবার লোক বাংলাদেশে বেশি, কারণ বাংলাদেশে গবেটের সংখ্যা বেশি; তেমনই ইসলামী স্কলারদের মধ্যে যেহেতু আকাট মূর্খের এবং অশিক্ষিত লোকজনের সংখ্যা বেশী – অর্থাৎ যারা মনস্তত্ত্ব-অর্থনীতি-রাজনীতি বোঝেন না ও লিটারেল মিনিংয়ে স্বাচ্ছন্দ্য হয়েই ইতিহাস বুঝেছেন বলে মনে করেন তাদের সংখ্যা বেশি – কাজেই এই তামিম ইকবালদের ভিড়ে একজন সাকিব আল হাসান মওদুদী সমালোচিত হয়েছেন, এখনো হচ্ছেন।

এসব তামিম ইকবালীয় আলেম-উলামাদের মাথায় ঠাডা পড়ুক।

তাত্ত্বিক আলোচনা নন-ফিকশন

Post navigation

Previous post
Next post

কিশোর পাশা ইমন

১২টি ক্রাইম থৃলারের লেখক কিশোর পাশা ইমন রুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র ছিলেন, এখন টেক্সাস ষ্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স করেছেন মেকানিক্যাল অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। বর্তমানে টেক্সাসের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় ইউটি ডালাসে মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডির ছাত্র। ছোটগল্প, চিত্রনাট্য, ও উপন্যাস লিখে পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছেন। তার লেখা প্রকাশিত হয় বাংলাদেশ ও ভারতের স্বনামধন্য প্রকাশনা সংস্থা থেকে। তার বইগুলো নিয়ে জানতে "প্রকাশিত বইসমূহ" মেনু ভিজিট করুন।

Related Posts

আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা | অধ্যায় ০৫ – হোঁচট খাওয়ার মানেই, হেরে যাওয়া নয়

Posted on August 4, 2021February 6, 2023

বাজে ছাত্র আমি, এই হতাশা থেকে একবার আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলাম। চারতলার ছাদ থেকে ঝাঁপিয়ে।

Read More

ভাবসম্প্রসারণ — দ্বার বন্ধ করে…

Posted on October 16, 2022October 16, 2022

রবীন্দ্রনাথের “কণিকা” কাব্যগ্রন্থের একটি ছোট্ট সংযোজন “একই পথ” শিরোনামের এ দু’লাইন –

Read More

অধ্যায় ০১ ⌛ থট প্রসেস

Posted on July 7, 2021July 7, 2022

প্রশ্ন না করে কোনও কাজ করে যাবে না। কোনও চিন্তা করা যাবে না।

Read More

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সর্বশেষ লেখাগুলো

  • ওয়ান ফর মাই সৌল
  • আমার যত প্রকাশক
  • কেপির সেরা লেখা কোনটি – জরিপ ২০২২
  • আন্ডারএইজের বই পড়া
  • অমুক পড়ে আসেন… সমস্যাবলী

Analytics

009434
Total Users : 9434
Total views : 23710
Who's Online : 0
Powered By WPS Visitor Counter
©2025 KP Imon | WordPress Theme by SuperbThemes