KP Imon

Words Crafted

আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা | অধ্যায় ০৯ – ভর্তি প্রক্রিয়া কীভাবে কাজ করে

“আমার পঁচিশ হাজার ডলার সারপ্লাস ছিলো, তাও ভিসা রিজেক্ট করে দিয়েছে!”

অবাক হয়ে এমন কিছুই বলছিলেন এক ভাই। তার এই অবাক হয়ে যাওয়া স্বাভাবিক। সারপ্লাস মানে, আপনাকে ইউএস-এর কোনও একটি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি নিতে চেয়েছে, শুধু তা-ই নয় আপনার এতোই ঝলমলে রেজাল্ট ও ক্যারিয়ার যে আপনাকে ওরা প্রচুর টাকা অফার করেছে। এতো বেশি সে টাকার পরিমাণ যে আপনার থাকা খাওয়ার খরচ, টিউশন ফি, বইপত্র-ল্যাঙট-সেক্সটয় কেনার পয়সা পেরিয়েও আপনাকে তারা আরো কয়েক হাজার ডলার বেশি দেবে! যাদের আই-টোয়েন্টি এমন ঝলমলে তাদের ভিসা সহজে রিজেক্ট হয় না। তারাই তো আমেরিকার ভবিষ্যত গর্ব, তাই না? তবুও কেউ কেউ খেয়ে যান। কারণ আমাদের চিন্তা হয়ে থাকে আত্মকেন্দ্রিক। অর্থাৎ ভিসার ইন্টারভিউতে যাওয়ার আগে মানুষ মনে করে, “আমার তো এসব এসব বলতে হবে, আমার তো এই এই হাল।” কিন্তু এটা ভাবার অবকাশই রাখেন না তারা যে ভিসা ইন্টারভিউ যিনি নিচ্ছেন, সেই ভিসা অফিসারের দিক থেকে জিনিসটা কেমন, তিনি কী ভাবছেন! কাজেই,রেয়ার কেস হলেও চকচকে প্রোফাইল নিয়ে ইন্টারভিউয়ে রিজেক্ট খাওয়া লোক আছেন। একই ভুল অনেকেই করে থাকেন পুরো অ্যাডমিশন প্রসেসটা নিয়েও!  

আপাতদৃষ্টে খুবই সাধারণ একটা ব্যাপার মনে হতে পারে এই ব্যাপারটা, তবে আমার মনে হয় উচ্চশিক্ষার দিকে আসার সময় সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে আপনি নিজের পাশাপাশি এই সম্পর্কিত অন্যান্য বিভাগগুলো কীভাবে কাজ করে তার ব্যাপারে কতোখানি স্বচ্ছ ধারণা রাখতে পারলেন তার ওপর। যেমন ধরা যাক ভিসা ইন্টারভিউ। সাধারণতঃ মানুষ ভিসা ইন্টারভিউয়ের আগে চিন্তা করে থাকেন তার কী কী বলার আছে। কী বললে তাকে ভিসাটা সহজে দেবে। কোন কোন দিকগলো কাভার করতে না পারলে সমস্যা, ইত্যাদি। 

এই ঘোরচক্করে পড়ে অনেকেই আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ভুলে যান। সেটা হচ্ছে পার্সপেক্টিভ বদলে চিন্তা করার যে একটা দরকার আছে তার সেটা। এই দিকটা আসলে ভিসা ইন্টারভিউ থেকে শুরু করে অ্যাডমিশন প্রসেসে সবখানেই জরুরী। আপনি যখন ধরে নেবেন ভিসা ইন্টারভিউয়ার কী কী পেলে আপনাকে সহজে ছেড়ে দিতে পারে, তখন আপনার পথটাও চেনা হয়ে যাবে। নইলে অকূল পাথারে পড়বেন। মনে হবে, যে কোনও প্রশ্নই তো করতে পারে কীভাবে সবটা কাভার করা সম্ভব হবে! 

সম্ভব হবে। যদি আপনি তাদের জুতোর মধ্যে ঢুকে কাজটা করতে চেষ্টা করেন। ভিসা ইন্টারভিউয়ের গল্পটা অন্য এক চ্যাপ্টারে বলবো। তবে আগে আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতা থেকে বলে ফেলা যাক ভর্তি পরীক্ষার প্রতিটি ধাপকে আমি কীভাবে ‘তাদের’ চোখ থেকে দেখেছিলাম। এখানে মনে রাখতে হবে, অবশ্যই আমি প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাডমিশন কমিটির মধ্যে ঢুকে বসে থাকতে পারবো না। তাছাড়া এমনটা হওয়ার সম্ভাবনাও অতি-ক্ষীণ যে আপনার পরিচিত কেউ ইউএসএ-র কোনও এক বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাডমিশন কমিটির মধ্যে বসে থাকবে আর আপনি তার থেকে প্র্যাকটিকাল জ্ঞান ধার করতে পারবেন্। বরং আপনাকে অনেকক্ষেত্রেই করতে হবে এজুকেটেড গেস। 

আমার ক্ষেত্রে এজুকেটেড গেসটা ছিলো নিম্নরূপ (কাল্পনিক, বাস্তব ভিত্তি নেই, আমি বিশ্ববিদ্যালয় চালালে কীভাবে চালাতাম তার ওপর ভিত্তি করে চিন্তা করা। কাজেই প্রকৃত চিত্রের সাথে নাও মিলতে পারে)  

ধরা যাক, আমি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের হর্তা-কর্তা-বিধাতা। আমার কাছে অনেক ছেলে-মেয়ে প্রতিবছর পড়তে চায় অর্থাৎ, প্রতিবছর লাখে লাখে অ্যাপ্লিকেশন এসে আছড়ে পড়ে আমাদের দোরগোড়ায়। কাজেই আমার কী করতে হবে? একটা অ্যাডমিশন কমিটি বানিয়ে দিতে হবে, যেহেতু একটা প্রসেস ছাড়া আসলে এতো বড় একটা প্রক্রিয়া চালনা করা কঠিন। এই অ্যাডমিশন কমিটিতে কারা কারা থাকবে? অবশ্যই মাল্টি-ডিসিপ্লিনারি পিপল। নইলে দেখা যাবে সবগুলো ইঞ্জিনিয়ার বসে যা মনে চায় করে ফেলছে। সব শেয়ালের এক রা তো আছেই। তাছাড়া কেবল একটা ডিপার্টমেন্ট যেভাবে দুনিয়াটাকে দেখে একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৃত বাস্তবতা কিছুটা ভিন্ন। আপনি একটা সিভিলের প্রফেসরকে কোনভাবেই বোঝাতে পারবেন না ইংলিশ ডিপার্টমেন্টের স্বার্থে অমুক বা তমুক থাকাটা কেন জরুরী। তার কাছে এসবই বাহুল্য মনে হতে পারে। অপরদিকে ইংলিশ ডিপার্টমেন্টের কাছে সিভিলের অনেক কর্মকাণ্ড বাড়তি খরচ বা বাড়াবাড়ি মনে হতে পারে। কাজেই বিশ্ববিদ্যালয়ের যে কোনও কমিটির মধ্যে যতখানি ডাইভার্সিটি রাখা সম্ভব ততো ভালো। এদের কাছে কী আসবে? কিছু অ্যাপ্লিকেশন। এবং ভর্তি কাকে নেয়া যাবে আর কাকে নেয়া যাবে না সে সিদ্ধান্ত নেবার জন্য যথেষ্ট তথ্য। এই তথ্যটি আদতে যা, আমেরিকার প্রচলিত নিয়ম অনুসারে তা হলো এসওপি (SOP) তথা স্টেটমেন্ট অফ পারপাজ। এগুলোর পাশাপাশি বাইরের দেশের ছাত্রদের জণ্য আমাদের দরকার হবে ভর্তিচ্ছুক ছাত্র বা ছাত্রী ইংরেজি কেমন পারে সে বিষয়ক পরীক্ষা আর সেই সাথে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়কে আমরা যদি বিশ্বাস করতে না চাই তবে একটা জিআরই বা সমমানের পরীক্ষা।

এবার পুরো প্রক্রিয়াটি সামলে ফেলার জন্য আমরা খুলে দেবো একটা ওয়েবসাইট। সেটা ডিজাইন করার জন্য মোটা টাকা সম্মানী দেয়া হবে কোনও প্রফেশনালকে এবং আমরা ধরে নেবো কাজ হয়ে গেছে। তারা আমাদের করে দিয়েছে বিশ্বমানের একটা ওয়েবসাইট –  যদিও কথাটা সব সময় সত্য হবে না। আমি প্রায়ই দেখছি অনেক বালের ওয়েবসাইটে আবেদন নেয়ার চেষ্টা করছে।

এবং এরপর আমরা আশা করববো যারা যারা অ্যাপ্লাই করছে সবাই এই প্রসেসে ঢুকে পড়তে পারবে। তাতে করে তাদের জন্যও সুবিধা হলো। আমাদের জন্যও হলো। একটা সিস্টেমে আসলো সবকিছু।

এটুকুই বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আমাদের কাজ। তারপর ওদিকে ছাত্র বা ছাত্রী কী করছে তা আমাদের আর দেখার কথা নয়। তারা সারা বছর কোনও না কোনও প্রফেসরের কাছে ফান্ডিংয়ের জন্য ইমেইল চালাচালি করতে পারে। আবার তারা চাইলে আমাদের দেখানো পথে অ্যাপ্লাই করে চুপ করে বসে থাকতে পারে। তারপর তারা আশা করবে আমরা তাদের ফান্ডের ব্যবস্থা করে দেবো কিংবা দেবো না। সেটা আমরা করতে পারবো কিংবা পারবো না, তবে সেটা অনেক দূরের “হোয়াট-ইফ”। 

যারা নতুন অ্যাপ্লাই করছেন, তাদের মধ্যে পুরো প্রসেসটা এবং গোটা সিস্টেমটাই অবহেলার চোখে দেখে সরাসরি চলে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায় ফান্ড হবে কি হবে না প্রশ্নের মধ্যে। বলাই বাহুল্য এমনটা দেখার সবচেয়ে বড় ক্ষতিকর দিক হচ্ছে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এড়িয়ে যায় চোখ এবং জাল যখন মারছেন তখন জালটা হয়ে যায় অনেকটা ছোট।

আমার মনে হয় বাংলাদেশ থেকে যারা অ্যাপ্লাই করছেন তাদের ক্ষেত্রে সেন্ট্রালি অ্যাপ্লিকেশন করার প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়া উচিত। প্রফেসরের সাথে আলাপ করে সাবজেক্ট অ্যালাইন করার বিষয়টার দিকে যে ভয়ানক গুরুত্ব দেয়া হয় তার পেছনে কারণগুলো কী কী তা নিয়ে একটু চিন্তা করার মতো পরিস্থিতি আছে এখানে। অর্থাৎ যদি আপনাকে আমি প্রশ্ন করি, “অ্যাপ্লাই না করে প্রফেসরকে ইমেইল করে যাচ্ছেন কেন?”

উত্তরে আপনি হয়তো নিচের কথাগুলো বলবেন, 

(১) অ্যাপ্লিকেশনের পুরো প্রসেসটা ব্যায়বহুল।

(২) নিশ্চিত না হয়ে এই ব্যয়বহুল পথে কেউ নামতে চান না। 

করণীয় কী হতে পারে তা আলাপ করার আগে চলুন দেখে আসা যাক ওপরের দুই পয়েন্টের সাথে আমি একমত কেন হতে পারি না। 

(১) অ্যাডমিশনের পুরো প্রসেসটা ব্যয়বহুল হলেও একে ইনভেস্টমেন্ট হিসেবে নিতে হবে। অর্থাৎ আপনি যদি ৫ টা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে আবেদন করেন, এতে আপনার খরচ পড়ার কথা জিআরই এবং টোফেলের খরচ ও ৫ বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাডমিশন ফি। ধরে রাখতে হবে পুরো টাকাটাই জলে দিচ্ছেন। সে নিয়তে নেমে পড়া ছাড়া আসলে গতি নেই।

(২) ফান্ডিং পাবেন কি না তা নিশ্চিত হতে হতে একটা বছর হারিয়ে ফেলেছেন এমন অনেক মানুষ আছেন। তাদের দিকে তাকিয়ে আমি মনে করি, নিশ্চিত না হয়েই এ পথে নেমে পড়াটা বেশি দরকার। কারণ, একটা বছর আপনার জীবন থেকে ছেড়ে দেয়ার থেকে বরং ঐ ক’টি টাকা (টাকার পরিমাণ যতই হোক না কেন, আপনার এক বছরের থেকে কম, কারণ আপনার হায়াত সীমিত) পানিতে ফেলা ভালো। ওর্থ আ ট্রাই। 

অর্থাৎ, প্রথমেই প্রফেসরের সাথে রিসার্চ অ্যালাইন করে তারপর ফান্ডিংয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে অ্যাপ্লাই করার থেকে আমার মনে হয় সেন্ট্রালি অ্যাপ্লাই করার চর্চাটা বাড়িয়ে তোলা দরকার। এই চর্চাটা আমাদের দেশে এই মুহূর্তে ভীষন কম। সবাই চান নিশ্চয়তা এবং নিরাপত্তা। সেন্ট্রালি অ্যাপ্লাই করার জন্য কিছু টিপস ও ট্রিকস কাজে লাগালে আমার মনে হয় নিরাপত্তার দিকটাও কম বেশি কাভার করা যাবে। পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়ার উপায় আপনার প্রফেসরকে ঢিল মেরেও তো নেই। কারণ অনেক সময় আপনাকে কোনও প্রফেসর আশা দেবার পর পরে বলতে পারেন এ বছর তিনি আসলে আপনাকে নিতে পারবেন না, এমনটা এ গ্রুপেও অনেক জায়গায় আপনারা পড়ে থাকবেন। তাছাড়া এভাবে এক হাজার দুই হাজার ইমেইল করাটা আমার কাছে অত্যধিক সময় নষ্ট বলে মনে হয়। উভয়পক্ষেরই। অনেকেই বছর ছেড়ে দেন কারণ মনোঃপূত রিপ্লাই তিনি এ বছর পাননি বলে এমনটা আমি একা নই, আপনারাও দেখেছেন। তারপরও আমার মনে হয় না প্রফেসরকে সরাসরি যোগাযোগ করার পথটাকে আমি অ্যাডভোকেট করতে পারবো।

আমি বরং চাইবো আমাদের ছেলেমেয়েরা সরাসরি অ্যাডমিশন পোর্টাল থেকেই অ্যাপ্লাই করুক। যদি তাকে অ্যাডমিশন কমিটি ভর্তির জন্য গ্রহণ করে, তখন সে ফান্ডের জন্য আলাপ শুরু করুক। 

অ্যাডমিশন কমিটি যখন আপনাকে অফার লেটার দিয়ে ফেলবে, তখন আপনার ফান্ড চাইবার গলা অনেকটা বড় হয়ে যাবে তা নিয়ে সন্দেহ নাই। কারণ তখন আপনি আর হেঁজিপেজি লোক নন। একেবারে তাদের অ্যাডমিটেড স্টুডেন্ট। রকেটের বেগে রিপ্লাই পাবেন। এবং আমার মনে হয় এখন প্রফেসররাও সরাসরি ইমেইলে আলাপ করার আগে চান আপনি সেন্ট্রালি অ্যাপ্লাই করবেন। কারণ আগের থেকে অনেক বেশি জেনেরিক রিপ্লাই আমি দেখেছি যেখানে প্রফেসর বলে থাকেন “তোমার প্রোফাইল দেখে আমি ইম্প্রেসড। আমাদের ইউনিভার্সিটিতে অ্যাপ্লাই করো। আমার নামটা চাইলে দিতে পারো অ্যাপ্লিকেশনের সাথে।” 

এর অর্থ আপনাকে দেখে ওই প্রফেসর মোটেও ইমপ্রেসড না, তবে আপনার প্রোফাইল দেখে তার মনে হয়েছে এ ধরণের প্রোফাইল অ্যাডমিশন কমিটির সামনে দিয়ে পার পেয়ে যেতেই পারে। কাজেই, এমন মেসেজ যাদের থেকে পেয়েছেন তাদের ইউনিভার্সিটিতে অ্যাপ্লাই করা সেইফ।

জেনেরিক রিপ্লাই হলেই হতাশ হয়ে যান অনেকে। তারা আসলে হিন্টটা নিতে শেখেন নাই। এ ধরণের জেনেরিক রিপ্লাই পজেটিভ। ফান্ডের আলাপ বাদ দিয়ে এসব জায়গায় অ্যাপ্লাই অবশ্যই করবেন। ভর্তিটা হয়ে গেলে আপনার ফান্ডিং পাওয়া অনেক সহজ হয়ে যাবে। 

(তবে অ্যাপ্লাই করার আগে একটু জেনে নিতেই পারেন ওখানকার বর্তমান ছাত্রছাত্রীরা কেমন ফান্ড পেয়ে থাকেন, সেটা করতে খুব একটা বাঁধা নেই। তাই না?)

এমনও তো হতে পারে আপনাকে কোনও প্রফেসর জেনেরিক রিপ্লাই পর্যন্ত দিচ্ছেন না। আমার ক্ষেত্রে আমি ইউনভার্সিটি অফ টেক্সাস স্যান অ্যান্টোনিওতে ইমেইল করে কোনও উত্তর পাইনি। অথচ সেন্ট্রালি অ্যাপ্লাই করার পর তারা আমাকে অ্যাডমিশন অফার দিয়েছেন। অর্থাৎ আমার পয়েন্ট হচ্ছে, প্রফেসররা যদি আপনাকে উত্তর না দেয় তার অর্থ এই নয় যে আপনাকে ঐ বিশ্ববিদ্যালয় একেবারেই নেবে না বা ফান্ড একেবারেই পাবেন না। এমন যদি হয় কেস, তবে আপনার অবশ্যই অ্যাপ্লাই করা বন্ধ করে দিয়ে পরের বছরের জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। বরং যেটি করতে হবে তা হচ্ছে, সতর্ক বিশ্ববিদ্যালয় বাছাই কিংবা ইউনিভার্সিটি সিলেকশন। 

নির্দেশনা –
প্রফেসরদের ইমেইল করতে থাকা এবং ফান্ডিং নিশ্চিত করে তবেই অ্যাপ্লাই করা ইউএস-এ ফান্ডিং নিয়ে পড়তে আসার একমাত্র উপায় নয়।

পরের অধ্যায় পড়তে এখানে ক্লিক করুন – অধ্যায় ১০ – বিশ্ববিদ্যালয় বাছাইকরণ

কিশোর পাশা ইমন

Website: http://kpwrites.link

১২টি ক্রাইম থৃলারের লেখক কিশোর পাশা ইমন রুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র ছিলেন, এখন টেক্সাস ষ্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স করেছেন মেকানিক্যাল অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। বর্তমানে টেক্সাসের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় ইউটি ডালাসে মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডির ছাত্র। ছোটগল্প, চিত্রনাট্য, ও উপন্যাস লিখে পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছেন। তার লেখা প্রকাশিত হয় বাংলাদেশ ও ভারতের স্বনামধন্য প্রকাশনা সংস্থা থেকে। তার বইগুলো নিয়ে জানতে "প্রকাশিত বইসমূহ" মেনু ভিজিট করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *